ফরজুন আক্তার মনি, (সম্পাদক ও প্রকাশক)।। হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলা আঃলীগের সভাপতি ও জনগণ মনোনীত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ইমদাদুর রহমান মকুল গতকাল ২৪/১১/২১ ইং তারিখ রোজ বুধবার হবিগঞ্জ প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন।তিনি সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিক দের কে জানান,আমি ইমদাদুর রহমান মকুল চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ১১নং গজনাইপুর ইউনিয়ন পরিষদ,নবীগঞ্জ, হবিগঞ্জ। আমার প্রতীক আনারস।বিগত ২০১৬ ইং সনের নবীগঞ্জ উপজেলা আঃলীগের সভাপতি ও ইউনিয়ন ও জেলা থেকে আমাকে একক নাম প্রস্তাবে কেন্দ্রে পাঠানোর পরও একটি মহলের ষড়যন্ত্রের কারণে আমার দলীয় প্রতীক নৌকা দেওয়া হয়নি। তাৎক্ষণিক আমি কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সাথে যোগাযোগ এর মাধ্যমে সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সাথে সাক্ষাৎ এর সৌভাগ্য হলে নেত্রী মনোনয়ন পরিবর্তন করে আমাকে নৌকা প্রতীক বরাদ্দ দেন।আমি জনগণের ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হই।তখন থেকেই উক্ত ষড়যন্ত্র কারী মহল বারবার রাজনৈতিক ভাবে আমাকে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র মূলক মিথ্যা মামলা মোকদ্দমায় হয়রানি করে আসছে। চলতি ২০২১ ইং সনের নির্বাচনে আমি তৃণমূল পর্যায়ে দলীয় প্রস্তাবনায় আমার নাম ১ নম্বরে থাকার পরও ষড়যন্ত্র কারীদের ষড়যন্ত্রে দলীয় প্রতীক নৌকা থেকে বঞ্চিত করা হয়। রাজনীতি ও জনগণের কল্যানের জন্য আর আমার ইউনিয়নের সর্বস্থরের জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থনে চলতি ২০২১ ইং সনের নির্বাচনে আমি সতন্ত্র প্রার্থী হতে বাধ্য হই।মনোনয়ন দাখিলের পর থেকেই আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণ বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র ও মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়ে আসছে। তারপর আমার জনগণের আন্তরিক সমর্থনে ভীত হয়ে তারা গত ২৩ নভেম্বর কোনো ঘটনা ছাড়াই নিজেদের মধ্যে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে আমার উপর মিথ্যা অপবাদ দিয়ে প্রতিবাদ সভা করে। যে সভা থেকে আমাকে ও আমার সমর্থকদের দায়ী করা হয়। অতঃপর রাতের আঁধারে সাবের আহমেদ চৌধুরী নিজ নির্বাচনী ক্যাম্পে অগ্নিসংযোগ করলে সামান্য ক্ষতি হয়।সেই ঘটনা কে তিলে তাল বানিয়ে প্রচার করে এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে দুটো সাজানো ঘটনা কে কেন্দ্র করে জনমনে প্রশ্নের উদ্ভব হয়েছে। তারপর স্থানীয় প্রশাসনের নিরপেক্ষ ভূমিকায় এলাকায় স্বস্তির পরিবেশ বিরাজ করছে। হেন ঘটনাদ্বয়ের কারণে আমি নিজেও আতঙ্কগ্রস্ত। যে কোনো সময় বিভিন্ন ষড়যন্ত্র মুলক সাজানো ঘটনার অজুহাত দেখিয়ে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ বিনষ্ট সহ আমাকে ও আমার পরিবার সহ সমর্থকদের হয়রানি করতে পারে। এমনকি আমি ও আমার পরিবার নিরাপত্তাহীন ও মৃত্যুর ঝুঁকিতে আছি। তাই আপনাদের মাধ্যমে স্থানীয় প্রশাসন ও উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিরপেক্ষ ভূমিকায় সুষ্ঠু নির্বাচন ও আমি এবং আমার পরিবারের নিরাপত্তা কামনা করছি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ ফরিয়াদ চৌধুরী সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফরহাদ আহমেদ, বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক সহ অনেক সাংবাদিক বৃন্দ এবং ১১নং গজনাইপুর ইউনিয়নের বিশিষ্ট মুরব্বি সাবেক মেম্বার হাজী আবদুল মন্তাজ, হাজী হাবিবুর রহমান, চুনু মিয়া,সাবেক মেম্বার জমশেদ আলী, আনোয়ার মিয়া,শাহ হায়দার আলী,
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি