ফরজুন আক্তার মনি,(সম্পাদক ও প্রকাশক)।।
প্রতিটি দেশেই আইন প্রয়োগকারী বিভিন্ন সংস্থা রয়েছে।তদ্রূপ বাংলাদেশেও বিভিন্ন সংস্থা রয়েছে।আমি একজন দৈনিক অনলাইন পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক এবং মানবাধিকার কর্মী হয়ে বিভিন্ন জেলা প্রবেশ করার ভাগ্য হয়েছে।চিরনি অভিযান চালিয়ে দেখলাম বাংলাদেশের বিভিন্ন সংস্থা থেকে অনেক নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষ সঠিক বিচারের আওতায় আসেনি।শুধু হয়রানিতে ভুগছে। কিন্তু বাংলাদেশ পিবিআই বিভিন্ন জেলার নির্যাতিত নিপীড়িত সাধারণ মানুষ বাংলাদেশ পিবিআই এর অনেক প্রশংসা করেছে।নির্যাতিত নিপীড়িত সাধারণ মানুষ থানা পুলিশ প্রশাসন বা অন্য কোনো সংস্থা থেকে বিচারের আওতায় আসা থেকে বঞ্চিত হয়ে আইনকানুন থেকে বিশ্বাস হাড়িয়ে ফেলে।অবশেষে বাংলাদেশ পিবিআই নির্যাতিত নিপীড়িত সাধারণ মানুষের আস্থা ও ভরসার জায়গা দখল করে নিয়েছেন।এতে প্রমাণ হয় যতগুলো মামলা পিবিআই এর অধীনে তদন্ত হচ্ছে নিবিড় পর্যবেক্ষনেই হচ্ছে।সাধারণ মানুষের প্রশংসায় মুগ্ধ হয়ে মাঝেমধ্যে বাংলাদেশ পিবিআই বিভিন্ন জেলার অফিসে যোগাযোগ করলে দেখা যায় ডিআইজি হেড কোয়ার্টার, বিভাগীয় প্রধান ও প্রতিটি জেলার পুলিশ সুপার বাংলাদেশ পিবিআই ও কর্মকর্তা গণ খুবই আন্তরিক।তদন্ত কর্মকর্তা গণের নিবিড় পর্যবেক্ষণে তদন্ত শেষে পুলিশ সুপার গণও পুনরায় তদন্ত করেন।অনেক সময় বাংলাদেশ পিবিআই বিভাগীয় প্রধানও তদন্ত করেন।আমার একটি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে দায়ের করা মামলা বাংলাদেশ পিবিআই হবিগঞ্জ তদন্ত ভার পাওয়ার পর দীর্ঘ এক বছরেরও বেশি তদন্ত ধাপে ধাপে করা হয়েছে ৩/৪ বার।শুধু আমি নয়,প্রভাবশালীদের আক্রমণের শিকারে তাদের যাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে যাওয়া বিভিন্ন অসহায় নিরীহ পরিবার, সবাই বিচারের আওতায় এসেছে।বাংলাদেশ পিবিআই হবিগঞ্জের বিগত পুলিশ সুপার গণ সহ বর্তমান পুলিশ সুপার ও বিভিন্ন কর্মকর্তা বৃন্দ খুবই আন্তরিক।যে কোনো মানুষ কোনো সমস্যার সম্মুখীন হলে সাথে সাথে সমাধান করার আপ্রাণ চেষ্টায় মগ্ন থাকেন।
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি