নিজস্ব প্রতিবেদক :- দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশ নিউজ টিভি’র সম্পাদক ও প্রকাশক ফরজুন আক্তার মনি গত ২ এপ্রিল এক হৃদয় ভাঙা কষ্টে ফেইসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন, তা পাঠকদের সামনে হুবহু তুলে ধরা হল,
পল্লী অঞ্চলে শুনা যায় চোরের বাড়ি দালান উঠে না,কিন্তু সেই কথা সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ধারণা।জীবনে বহু অঞ্চল তল্লাশিতে দেখেছি সম্পূর্ণ উল্টো।সরল মনা সাধু ব্যক্তিদের পুষলে ফাঁসলে চুরি-ডাকাতি ও লুটেপুটে তাদের কে নিঃস্ব করে কোটিপতি হয়ে সমাজে সাধু সেজে দাপটে চলছে চোর-ডাকাত ও অসাধু ব্যক্তিগণ।অন্য কে সম্মুখে না এনে আত্মকেন্দ্রিক আলোচনাই ব্যক্ত।প্রাইমারিতে পড়াকালীন মা বাবা কে বিরক্ত না করে ১ম ও ২য় শ্রেণির ছাত্র প্রাইভেট পড়িয়ে সহপাঠী বা বিপদীর পাশে থাকার চেষ্টা।পল্লী অঞ্চল শিক্ষার আলো থেকে ছিল বঞ্চিত।একটু বড় হয়ে প্রাইভেট স্কুল দিয়ে গরীব ছাত্রছাত্রীদের নিজের খরচে পড়াতে শুরু করি,তাতেও ছিল শত বাঁধা।পাশাপাশি ফার্মেসি ব্যবসা দিয়ে টাকার যোগান সহ নিঃস্বদের জন্য ফ্রী ঔষধ।আমার চিকিৎসার জন্য স্বজনরা টাকা দিতেন ঐ টাকাও ভালো কাজে ব্যয় করেছি এবং অনেক টাকা পুষলে ফাঁসলে এক নারী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বড় লোক হয়েছে।তিনি বাহিরে ফিটফাট থাকলেও ভেতরের অবস্থা ছিল খুবই খারাপ।গুটিকয়েক পুরুষ জমি বিক্রির নামে প্রতারণা করে টাকা নিয়ে বাহিরের রাষ্ট্রে সুখে-শান্তিতে মগ্ন।এদের পরিচয় জানলে মানুষ চমকে উঠবে,কারণ শহরের মতো জায়গায় তাদের বাসা।তবে তাদের পূর্ব পুরুষের ইতিহাস গণনা করে জানা যায় তারা ছিল মেথর বা নিম্ন পেশাদার।প্রতারণা,চাঁদাবাজি ও দালালি করে সম্পদের মালিক।অপ্রাপ্ত বয়সে টাকা রোজগার করতে পেরে চাঁদাবাজি কখনও শিখা হয়নি।নানা অপরাধ ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কে কটুক্তি ও অসম্মানের প্রতিবাদে কারাগারে বন্দী হওয়ার পর নিজের পাপ কে ঢেকে রাখতে নানা অপবাদে গণমাধ্যম ছিল সয়লাব,তারা কখনও নেশা মুক্ত হয়ে নিরপেক্ষ সংবাদ প্রকাশ করেনি,তাদের অহরহ ভূয়া সংবাদে আমার বাবা হার্ট অ্যাটাকে মারা যান।সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ঘাটাঘাটি করে দেখলাম লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণায় হাতিয়ে নিয়েছি সহ কতই নোংরা প্রকাশ।যারা লিখলো তাদের ইতিহাস তল্লাশি করে জানা যায় তাদের বাবা পল্লীতে ১৫০ টাকা মজুরিতে টয়লেট তৈরি সহ দিনমজুর ও তারা মদের ব্যবসা সহ চাঁদাবাজি,ডাকাতি ও জাল জালিয়াতির মাধ্যমে সম্পদশালী।তাদের মধ্যে অনেকই আমার টাকা প্রতারণার মাধ্যমে আত্মসাৎ করেছে আবার কেউ সেই টাকায় নিজের অবস্থান পরিবর্তন করেছে ও সমাজে তারা লাল মানিক হিসেবে খ্যাত।আমি বাদশা না হলেও সেই রকম কাজের স্মৃতি রেখেছি।যে বা যারা লিখে ইতিহাস কলঙ্কিত করেছে তাদের চৌদ্দ গোষ্ঠী আজও তা প্রমাণ করিতে পারেনি,আমার নিকট থেকে প্রতারণা করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অসংখ্য ডকুমেন্টস আছে এবং আমার টাকায় তাদের অবস্থা পরিবর্তন করেছে বিষয়টি সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের অবশ্যই জানা।ভাসমান শিশুদের কথা ভেবে জীবনে কখনও অনেক দামী জামা নিজে ক্রয় করিনি।বাস্তবতা চোরের বাড়িও দালানকোঠা এবং চোরের মায়ের বড় গলা এটাই এখানে প্রমানিত।
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি