সাংবাদিক ফরজুন আক্তার মনি’র লেখাটি হুবহু সম্পাদকীয় কলামে তুলে ধরা হয়েছে –
হবিগঞ্জের মানবিক পুলিশ সুপার মোহাম্মদ উল্যার বিদায়ী খবর প্রকাশ হলে অসহায় নিরীহ মানুষের মধ্যে আর্তনাদ অনুভব করা যাচ্ছে।তিঁনি অত্যন্ত বিনয়ী ও মানবিক,সাহসী এবং চৌকস একজন পুলিশ সুপার ছিলেন।অতি সহজে অসহায় নিরীহ মানুষের মনের আহাজারি বুঝতে পারতেন।ফুটপাতের লোকজন থেকে ধরে সর্ব শ্রেণি ও পেশাদার মানুষের মনের কষ্ট বলার জায়গা পেতো।অসহায় নিরীহ মানুষ কে মন থেকেই তিঁনি ভালবাসতেন।অসহায় নিরীহ নির্যাতিত মানুষেরা তিঁনির পাশে যাওয়ার খুবই সহজে সুযোগ পেতো এবং মানুষ বেশ স্বস্তিও পেতো।আমি নির্যাতিত নিপীড়িত হয়ে একদিন মানবিক পুলিশ সুপার মোহাম্মদ উল্যার সাথে সাক্ষাৎ করি।দেখলাম অনেক অসহায় নিরীহ নির্যাতিত লোকজন স্বস্তির নিশ্বাস নিচ্ছে।আমাকে দেখা মাত্রই তিঁনি বললেন,কেমন আছেন সাংবাদিক মনি?আপনি নাকি অমুক ব্যক্তি কে ডিস্টার্ব করেন?সমস্ত ডকুমেন্টস দিয়ে বললাম স্যার এসব ষড়যন্ত্র।তিঁনি বিষয়টি আস্তে আস্তে অনুকরণ করে দেখলেন,সত্যিই ষড়যন্ত্র এবং ধাপে ধাপে আমাকে নির্যাতন করার দৃশ্যও উপলব্ধি করলেন।তারপর থেকে আমার জন্য দোয়া করার আশ্বাস দিয়ে শান্তনা সহ খেয়াল করতেন।মানবিক পুলিশ সুপার মোহাম্মদ উল্যা মহোদয়ের দোয়া ও নজর না থাকলে আমার প্রতিপক্ষরা আরো আগেই মেরে ফেলতো।আজ তিঁনির বিদায়ী সংবাদ প্রকাশ হলে আমিও আর্তনাদে ব্যস্ত।এমন একজন মানবিক পুলিশ সুপার প্রতিটি জেলায় আবির্ভাব হওয়ার জন্য প্রার্থনা জানাচ্ছি।আর মানবিক পুলিশ সুপার মোহাম্মদ উল্যার জন্য আমাদের মন থেকেই মঙ্গল কামনা করছি এবং তিঁনি কে আমরা আজীবন শ্রদ্ধার সহিত স্মরণ করবো।
ফরজুন আক্তার মনি
প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি
বাংলাদেশ স্বাধীনতা পরিষদ হবিগঞ্জ জেলা শাখা।
সভাপতি
ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্ট এন্ড হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন হবিগঞ্জ জেলা শাখা।
সম্পাদক ও প্রকাশক
দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশ নিউজ টিভি. কম
সাধারণ সম্পাদক
নবীগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাব
নবীগঞ্জ প্রতিনিধি
দৈনিক গণমুক্তি।
স্টাফ রিপোর্টার
দৈনিক বিবিয়ানা।
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি