ফরজুন আক্তার মনি (সম্পাদক ও প্রকাশক)।।হযরত শাহজালাল ৩৬০ আউলিয়া না দেখলেও আল্লাহর পবিত্র অলি কুলের ঐতিহ্য বিশ্বজুড়ে।ইতিহাস টানলেই অলি-আউলিয়ার গুণগান ও শাসনামল দেখা যায়।সোনার বাংলা অলি-আউলিয়ার খাতিরে মুসলিম দেশে রুপান্তরিত।সব ধর্মের মানুষ আল্লাহ রাসুল,অলি-আউলিয়া কে সম্মান শ্রদ্ধা করে।অলি আউলিয়ার আদর্শ ছোট থেকেই ফলো করি।তাই অন্যায়-অবিচার,জুলুম,নির্যাতন-প্রতিরোধের চেষ্টা।গুরুদের সম্মান শ্রদ্ধা করা ইবাদতের সামিল।তাই দলমল নির্বিশেষে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান কে কটুক্তি ও অসম্মান করা হলে বাংলার সন্তান হিসাবে প্রতিবাদে কারাগারে,৩ মাস ৪ দিন ছিলাম।এই অমানবিক নির্যাতনের বিচার আজও পাইনি।হয়তো সর্ব সেক্টরে মুখ চিনে বিচার।এমনকি নির্যাতিত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে গ্রপের নিকট মৃত্যুর মুখোমুখি।আমার কোন আত্মীয়ের জন্য কিছু করিনি।উল্টো আত্মীয়ের টাকায় মানুষের সমস্যা সমাধান করেছি।বিনিময়ে কুচক্রী মহলের প্রলোভনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নোংরা মনমানসিকতায় অপপ্রচার করেছে।দুনিয়ার খেলা কতই মধুর নবীগঞ্জের কথিত কিছু সাংবাদিক মানুষ কে বিভিন্ন ভাবে নির্যাতন করিলে,কষ্ট ভুলে জীবন বাজি রেখে একমাত্র আমিই দাঁড়িয়েছি।কারণ অলি আউলিয়ার আদর্শ শুনে বড় হয়েছি।তল্লাশিতে দেখেছি আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে মানহানিকর কথা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করলেও মহান আল্লাহ সম্মান কমাননি।বরং পাঁচ গুণ বাড়িয়েছেন।জেল থেকে বের হলে দেশের প্রথম শ্রেণির পত্রিকার অনেক শ্রদ্ধেয় সম্পাদক তাঁদের পত্রিকায় যুক্ত হতে বলেছেন,স্যালুট তাঁদেরকে।কাজ করছি দৈনিক গণমুক্তিতে,যার বয়স ৪৯ চলমান।আমার গুরুরা নেতা হতে পছন্দ করেননি।তারপরও বিভিন্ন সংগঠন জোর করে হবিগঞ্জ জেলার দায়িত্ব আগেই দিয়েছেন।কারণ জানতে চাইলে,জানান আমি নাকি বিচক্ষণ,আমারই তাঁদের প্রয়োজন।গত বছর গ্রেফতার দেখিয়ে ভূয়া সংবাদ প্রকাশ করিলে,আমার এক গুরু মারা যান।এমন ভালোবাসা ইতিহাস।গুরুরা বিভিন্ন পরিস্থিতি বিবেচনা করে বলতেন,নেতা হলে মানুষ ব্যক্তিত্ব নষ্ট করার চেষ্টা করবে,দূরে থাকো।সাধারণ মানুষের কথা ভেবে তাঁদেরকে এড়িয়ে পাশে দাঁড়িয়েছি মানুষ হিসাবে মানুষের।জনপ্রিয় সম্পাদক প্রিয় ভাই সুশান্ত দাস গুপ্ত নবীগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবে সাধারণ সম্পাদক থাকাবস্থায় হবিগঞ্জ জেলা প্রেসক্লাবে যুক্ত করেন।সাংবাদিক নেতা সিলেট প্রেসক্লাবের সভাপতি খায়রুল ভাইয়ের নেতৃত্বে বিভাগীয় প্রেসক্লাবের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত।গুরুরা একটি জাতীয় অনলাইন পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশকে দায়িত্ববান করেন।আমার সম্মান নষ্ট করতে জাতীয় পত্রিকা সহ বিভিন্ন পত্রিকায় অশালীন কথা প্রকাশিত হয় এবং জেলখানায় বসে জেল সচিব সহ অনেক উর্ধ্বনত কর্তৃপক্ষ দেখার ভাগ্য জুটে।জেলে না গেলে হয়তো জীবনে দেখা হত না।জেল সচিব আমার বক্তব্য শুনে মাথায় হাত ভুলিয়ে স্যালুট জানিয়ে শান্তনা দিয়েছিলেন।জেল থেকে বের হয়ে ভেবেছিলাম,যত অপপ্রচার হয়েছে,মানুষ আমাকে ঘৃণা করবে,মরে যাওয়াই ভালো।মঞ্চে বক্তব্য দেওয়া মায়ের নিষেধ,এক মঞ্চে ১ মিনিট বক্তব্য দিলে আমাকে সরাসরি দেখে ও শুনে নারী আইনজীবী সহ অসংখ্য মানুষের চোখে জল ছিল।এমন ব্যক্তির কারাগার কেন?যেদিকেই থাকাই,দেশ বিদেশের অসংখ্য ভদ্র মানুষ দেখলেই বলে ঐ দেখো বাংলার বীর।তাকিয়ে দেখি,তাদেরকে কখনও দেখিনি।অসুস্থ হলে দেশ-বিদেশের অসংখ্য মানুষ দোয়ায় বলেন তাঁর আয়ু বাড়িয়ে দাও মাবুদ।সে দুনিয়ায় থাকলে একটি মানুষ হলেও আলোকিত হবে।এমনকি মক্কা মদিনায়ও উমরাহ করে দোয়া করেন এবং আবেগে বলেন সে অনেক বড় সাংবাদিক,তাঁর দিকে সবাই খেয়াল রাখবে।যে কোনো সময় মহলটি গুম করবে।মানুষ আমাকে দেখলে নজরে রাখে ও পরিচয় জানলে অবাক দৃষ্টিতে দেখেন।বীর বলার কারণ জানতে চাইলে জানান,একাই এত বড় প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে লড়ে যাচ্ছো,এর চেয়ে বড় বীর কেউ নয়।মনে ভীষণ কষ্ট হলেও এমন ভালোবাসায় মুগ্ধ।খাঁটি ভালোবাসা এখনও পৃথিবীতে বিরাজমান,তাই পৃথিবী এত সুন্দর।
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি