নিজস্ব প্রতিবেদক , হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেস দেবী চন্দের সঙ্গে নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান শাহরিয়ার সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ব্যানার মর্মে জানা যায়,গত ১৭/০৮/২৩ খ্রিস্টাব্দ নবীগঞ্জ উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট দেবী চন্দের সঙ্গে নবীগঞ্জ উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা,জনপ্রতিনিধি,কর্মকর্তা কর্মচারী,রাজনীতিবিদ,শিক্ষক,সুশীল সমাজ, সাংবাদিক,নাগরিক সংগঠনের প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান শাহরিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়েছে।উক্ত সভায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামিলীগের নবীগঞ্জ উপজেলা সভাপতি মোঃ গিয়াসউদ্দিন,সাধারণ সম্পাদক এড গতি গোবিন্দ দাস,যুগ্ম সম্পাদক কাজী হেলাল আহমেদ,সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ মিলু,সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও ৯নং বাউশা ইউপির চেয়ারম্যান আবু সিদ্দিক, শিক্ষক,বাজার ব্যবসাহী সমিতির সেক্রেটারি সাইফুল জাহান চৌধুরী,নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ ডালিম আহমেদ ও আওয়ামিলীগের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান সহ আরও কয়েকজন।তিনি বক্তব্যে রাস্তা সহ বিভিন্ন সমস্যা তুলে ধরেছেন।সমাপনী বক্তব্য দিয়েছেন হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট দেবী চন্দ।তিনি বলেছেন আমি বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান,আপনাদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করিতে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে আমাকে সহযোগিতা করিবেন।আগস্ট মাস শোকের মাস, জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের জন্যই আজ আমি স্বাধীন দেশে এ চেয়ারে বসতে পেরেছি।জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান সহ সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।উপস্থিতি ছিলেন দৈনিক হবিগঞ্জ সময় পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক,নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক,সেলিম তালুকদার ও সভাপতি মোঃ রাকিল আহমেদ,মহিলা আওয়ামিলীগের সভাপতি দিলারা হোসেন সেক্রেটারি সইফা রহমান কাকলী,মুক্তি যোদ্ধা, জনপ্রতিনিধি।উক্ত সভায় সুশীল সমাজের উপস্থিতি দেখা যায়নি,এমনকি ব্যানারে উল্লেখিত সংগঠন ও সাংবাদিকদের উপস্থিতি অনেক কম ছিল।দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশ নিউজটিভির সম্পাদক ও প্রকাশক,জাতীয় দৈনিক গণমুক্তির প্রতিনিধি নবীগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরজুন আক্তার মনি জানান,একজন জেলার প্রধান অভিভাবক ডিসির অনুষ্ঠানে দাওয়াত পাইনি। বিভিন্ন মাধ্যমে খবর পেয়ে ডিসির সঙ্গে মতবিনিময় সভায় উপস্থিতি হয়েছি।উক্ত সভায় নবীগঞ্জ উপজেলার পজিপ কর্মকর্তা মোঃ শাকিল আহমেদ উপস্থিতি সবাই কে রীতিমতো সম্মান প্রদর্শন করেননি।সরকারি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সিন্ডিকেট মাধ্যমে সাংবাদিক দের বা বিভিন্ন সেক্টরের ব্যক্তি কে অবমূল্যায়ন করেন এবং যারা খুশি করিতে পারেন তাদের জন্য আলাদা পরিচয় সভায় উপস্থাপন করেন।বিভিন্ন মাধ্যমে জানা যায়,তিনি জনপ্রতিনিধি ও সংগঠন নেতাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলে দীর্ঘদিন যাবত একই উপজেলা চাকুরী চালিয়ে যাচ্ছেন।তার ব্যবহারে অসন্তুষ্ট হয়ে অনেক সাংবাদিক সরকারি প্রোগ্রামে অনুপস্থিত থাকেন, এতে সরকারের নানামুখী উন্নয়নের প্রচার নবীগঞ্জে অনেক কম হয়।