ফরজুন আক্তার মনি, (সম্পাদক ও প্রকাশক)।।হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলাধীন ৪ নং দীঘলবাক ইউপির দাউদ পুর গ্রামে গত ০৭/০৮/২১ ইং তারিখে সকাল অনুমান ৮ ঘটিকায় এক রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।এবার দাউদপুর গ্রামের মৃত সুন্দর আলীর পুত্র মুজিব ৩২৬ ও ৩২৫ ধারার মামলার আসামি।
মামলা সুত্রে জানা যায়,নবীগঞ্জের ৪নং দীঘল বাক ইউপির দাউদ পুর গ্রামের হাজী মোহাম্মদ চান মিয়ার ছেলে লায়েক মিয়া তাদের পারিবারিক রাস্তা ব্যবহার করতে না দেওয়ায় আসামি গণ ক্ষিপ্ত হয়ে তাদের কবরস্থানে যাওয়ার রাস্তা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে বেড়া দেয়।লায়েক মিয়া নিষেধ করিলে ১০ নং আসামি জুয়েল মিয়ার হুকুমে দা,ফিকল, রামদা নিয়ে লায়েক মিয়ার উপর আক্রমণ চালায় সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ টাইপের নবীগঞ্জ প্রেস ক্লাবের নির্বাহী সদস্য মৃত সুন্দর আলীর পুত্র মুজিবুর সহ এক দল লোক।লায়েক মিয়া কে তাদের আক্রমণ থেকে উদ্ধার করতে গিয়ে রক্তাক্ত হন লায়েক মিয়ার দুই ভাই সফর মিয়া লাল মিয়া ও তার স্ত্রী রেবেনা।এতে কাহারো পেট ছিদ্র, কাহারো আঙুলকাটা, কাহারো শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে মারাত্মক জখম।সাংবাদিক মুজিবুর রহমান রামদা দিয়ে সফর মিয়া কে হত্যার উদ্দেশ্যে কুব মারিলে সফর মিয়া হাত দিয়ে মাথা রক্ষা করতে গিয়ে হাতের আঙুলের হাড়কাটা সহ গ্রিভিয়াস জখম হয়।গত ১১ /০৮/২১ ইং তারিখে লায়েক মিয়া বাদী হয়ে সাংবাদিক মুজিবুর রহমান কে আসামি করে হবিগঞ্জ বিজ্ঞ আদালতে মামলা দায়ের করে।বিজ্ঞ আদালত মামলাটি নবীগঞ্জ থানা কে এফআইআর এর নির্দেশ প্রদান করেন।নবীগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ ডালিম আহমেদ ইনাতগঞ্জ ফাঁড়ির এসআই শাহাজান আহমেদ কে দায়িত্ব প্রদান করেন।মামলার দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহাজান আহমেদের নিকট দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশ নিউজ টিভি ডট কম জানতে চান,এলাকার প্রবীণ মুরব্বিয়ানরা জানান বহু বছর আগে মৃত সুন্দর আলীর পুত্র মুজিবুর অস্ত্র সহ গ্রেফতার হয়,কিন্তু থানার চার্জশীট থেকে তার নাম বাদ পড়ে।২০১৯ ইং সালে নারী নির্যাতন মামলার আসামি হলেও নবীগঞ্জ থানার চার্জশীট থেকে মুজিবুরের নাম বাদ পড়ে।এবার লায়েক মিয়ার মামলায় মুজিবুর ৩২৬ ও ৩২৫ ধারার আসামি, সে যদি সত্যিই অপরাধ করে, তাহলে সে কি আইনের আওতায় আসবে?ইনাতগঞ্জ ফাঁড়ির মামলার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহাজান আহমেদ জানান তদন্তে প্রমাণিত হলে সাংবাদিক মুজিবুর রহমান আইনের আওতায় আসবে।
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি