প্রেস বিজ্ঞপ্তি,
সাংবাদিক ফরজুন আক্তার মনি গত ০৭/০৬/২৩ খ্রিস্টাব্দ অনলাইন পোর্টালে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন,তা নিম্নে উল্লেখ করা হয়েছে –
আমি ফরজুন আক্তার মনি, নবীগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের ২০২০ সাল থেকে চলমান সাধারণ সম্পাদক,হবিগঞ্জ জেলা প্রেসক্লাবের সদস্য, সিলেট বিভাগীয় প্রেসক্লাবের সাবেক মহিলা বিষয়ক সম্পাদক, দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশ নিউজ পোর্টালের সম্পাদক ও প্রকাশক,ভারত থেকে প্রকাশিত দৈনিক কলকাতা এক্সপ্রেস এর হবিগঞ্জের বিশেষ প্রতিনিধি, জাতীয় দৈনিক গণমুক্তি,দৈনিক আমার হবিগঞ্জ, দৈনিক বিবিয়ানা পত্রিকায়ও বহুবছর ধরে কাজ করেছি। একটি মানবাধিকার সংগঠন এর জেলার সভাপতির দায়িত্ব অনেক বছর ধরে নিজের আত্মীয় স্বজনের টাকা খরচ করে মানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম করে জেল-জুলুম সহ নির্যাতিত ও হয়রানি হয়েছি,কখনও নীতি থেকে এক পা সরে দাঁড়াইনি।কিছুদিন ধরে আনমনু গ্রামের বাদল নামের জনৈক ব্যক্তি নাকি সাংবাদিক পরিচয়ে চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে। বিষয়টি যখন উচ্চ পর্যায়ের নজরে আসে,তখন নবীগঞ্জের একাধিক প্রেসক্লাব কে তারা অবগত করে জানতে চান,বাদল নামে কোন সাংবাদিক আছে কি না?
আমি তার নাম কখনও শুনিনি, তাই জানিয়ে দিলাম,
আমার জানা নেই এবং অন্য নেতারাও জানিয়ে দিয়েছেন সে সাংবাদিক নয়। গত ০৬/০৬/২৩ খ্রিস্টাব্দ ১২ নং কালিয়ারভাংগা ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম এবং রসুলগঞ্জ বাজার কমিটির সেক্রেটারি, শ্রমিক নেতা ছামাদুল হক চৌধুরীর বিরুদ্ধে ফেইসবুক ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার চালানোর প্রতিবাদ জানিয়ে আমার পত্রিকায় প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন। তা প্রকাশ হওয়ার পরের দিন, বাদল তাকে ইয়া বড় সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী দাবি করে অনলাইন সংবাদে আমাকে জড়িয়ে মিথ্যে অপবাদ দিয়ে কটুক্তি করে ঝিনাইদহ জেলার একটি লোকাল অনলাইনে অপপ্রচার চালিয়ে মানসম্মান হেয় করে যাচ্ছে।এমনকি হুমকি ধামকি দিচ্ছে এবং দাবি করছে, তার ইয়া বড় সাংবাদিকতা দেখে হিংসায় আমার পত্রিকায় প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছি। নাগরিক হিসেবে যে কোন ব্যক্তির,যে কোন পত্রিকায় প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করার অধিকার আছে।
তল্লাশি করে দেখা যায় সে ভূয়া সাংবাদিক, এতে পেশাদারী সাংবাদিকদের মানসম্মান ক্ষুন্ন হচ্ছে। আমি তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।সিলেট বিভাগে কত বড় মাপের সাংবাদিক গণ আছেন, আমার জানামতে কেউ হিংসাত্মক নয়।
সাংবাদিক হলে অন্য জেলার লোকাল অনলাইন পোর্টালের নবীগঞ্জ প্রতিনিধিত্ব কার্ড গলায় ঝুলাইবে কেন?নিজের এলাকায় কী কোন পত্রিকা নেই? অন্য জেলার একটি অনলাইন পোর্টালের কার্ড মানিব্যাগে রেখে এলাকার সাধারণ মানুষ কে অল বাংলাদেশের ক্রাইম রিপোর্টার দাবি করে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে চাঁদাবাজি করার অভিযোগ উঠেছে কেন?
আমি স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।কারা ব্যাঙের ছাতার মতো ভূয়া সাংবাদিক তৈরি করে সাধারণ মানুষ কে হয়রানিতে ভুগাচ্ছে খতিয়ে দেখার অনুরোধ এবং তা প্রতিরোধ করার জোর দাবি জানাচ্ছি।
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি